প্রত্যাবর্তন।
সম্পদনা : আরিফ আজাদ।
প্রকাশনী : সমকালীন প্রকাশন।
প্রকাশকাল : ফেব্রুয়ারি ২০১৮ ইং।
মূল্য : ৩৩০৳,
কভার : A5, পেপারব্যাক,
পরিমাণ : ১ কপি,
দাম : ১৪০৳,
পৃষ্ঠা : ২২৪,
ভাষা : বাংলা,
ISBN : 978-984-34-3957-4,
বিবরণ :-
অধ্যায় - ০১ :- আলোর পথ যাত্রা ১৩-১৭৩
পথের খোঁজে- ১৩
টাইট্রেশন- ২০
এবং, ফিরেছি আমিও- ৩০
নীড়ে ফেরার গল্প- ৩৩
পথিকের পথচলা- ৪১
আলোয় ভূবন ভরা- ৪৯
সেই সব দিনরাত্রি- ৫৫
অন্ধের যাত্রা সমীকরণ- ৬৩
আপনারে খুঁজিয়া বেড়াই- ৬৯
পথ ও পথিক- ৭৯
সেই সময়ের উপাখ্যান- ৮৮
সংশয় থেকে বিশ্বাস: এক পথিকের গল্প- ৯৪
আমি এবং আমাদের গল্প- ১০৬
গল্পটা হাসি-কান্নার- ১১০
ফিরে পাওয়া গুপ্তধন- ১১৫
চলতে ফিরতে যেমন দেখেছি- ১২৬
দ্য আগলি ডাকলিং- ১২৯
প্রত্যাবর্তন- ১৩৪
ফিরে আসার গল্প- ১৩৮
আমার মায়ের বিয়ের প্রস্তাব- ১৫৯
চলতে চলতে আলোর দেখা- ১৬৩
খুঁজে ফিরি নীড়- ১৭৩
অধ্যায় - ০২ :- স্রষ্টার সন্ধানে ১৮৩-২১০
সেই মিছিলের দেখা- ১৮৩
শুদ্ধ আলোর প্রথম প্রহর- ১৯২
যেমন ছিলাম, যেমন আছি- ১৯৯
ফেরার কথাই ছিলো- ২১০
প্রত্যাবর্তন বইটির ফ্ল্যাপের কথা :-
মোহ আর মিথ্যের মধ্য দিয়ে পথ চলতে চলতে একটা সময় আত্নাগুলো নিমজ্জিত হয় অন্ধকারের অতল গহ্বরে। সেই ভয়ার্ত অন্ধকার কূপ থেকে কেউ আলোর দেখা পায়, কেউ পায় না। কেউ নিজের আত্নাকে পরিশুদ্ধ করে নেওয়ার সুযোগ লুফে নেয়, কেউ নিজেকে হারিয়ে ফেলে অতল থেকে অতলে। যারা ফিরে আসে, কেমন হয় তাদের গল্পগুলো? সে রকম একঝাঁক পরিশুদ্ধ আত্নার গল্প নিয়েই 'প্রত্যাবর্তন'।
সরল পথের খোঁজে মোহাম্মদ রুহুল আমিন, এমবিবিএস, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ দীনের বাইরে বড় হওয়া একজন কিশোর যেভাবে, যে পরিবেশে বেড়ে ওঠে, আমার বেড়ে ওঠার গল্পগুলোও ঠিক সেরকম৷ খুব ডানপিটে স্বভাবের ছিলাম। মানুষকে কষ্ট দেওয়া, পশুপাখিকে কষ্ট দেওয়া, বন্ধুদের সাথে মিলে অন্যের বাগানের আম চুরি করে খাওয়া, আব্বুর পকেটের টাকা চুরি করা, আত্মীয়-স্বজনের সাথে খারাপ আচরণ করা, স্কুল পালানো, সিনেমা হলে যাওয়া, পূজা-মণ্ডপে যাওয়া ইত্যাদি ছিল আমার জীবনের নিত্যনৈমিত্তিক কাজ।
বাড়িতে নামাজ পড়তেন শুধু আমার মা। বাবা নামাজ পড়তেন না, শুধু পড়াশোনার জন্যে বকাঝকা করতেন। মা যদিও নামাজের জন্যে হালকা বকাবকি করতেন; কিন্তু দেখা যেত, জুমার দিন জুমার নামাজেও আমি যেতে চাইতাম না। নামাজে যাওয়ার কথা বলে অন্যদিকে চলে যেতাম। আমি ছিলাম প্রচণ্ড রকম সিনেমার পোঁকা। তখন আমাদের বাড়িতে টেলিভিশন ছিল না। পাশের বাড়িতে সিনেমা দেখতে দেখতেই আমার বেশিরভাগ সময় কাটত।
0 Reviews:
Post Your Review